দ্য থিফ : চুরির দায়ে জেল খাটতে থাকা জেনের কাছে মুক্তির বার্তা নিয়ে আসেন সুনিসের রাজপণ্ডিত। মুক্তি সে পাবে, তবে তার জন্য ওকে চুরি করতে হবে এমন এক রত্ন যার নাম কেবল কিংবদন্তীতেই পাওয়া যায়। আর সেই কিংবদন্তী অনুসারে, এই রত্ন চুরি করার ক্ষমতা রাখে কেবল চৌর্যবিদ্যায় অসাধারণ দক্ষতাসম্পন্ন কোনো চোর।
আর তারপর শুরু হয় হ্যামায়াথিদের রত্ন উদ্ধারের অভিযান। কিংবদন্তীর পেছনে ছুটতে থাকা জেন একসময় জানতে পারে সুনিসের রাজার প্রকৃত উদ্দেশ্য। জানতে পারে কেন এই রত্নটির প্রতি তার এত আগ্রহ!
কিন্তু জেন নিজে আসলে কী চায়, তা কি কেউ জানে?
দ্য কুইন অব অ্যাটোলিয়া : হ্যামায়াথিসের রত্ন চুরির ঘটনাটা মারাত্মক কুঠারাঘাত করে অ্যাটোলিয়ার রানির আত্মসম্মানে। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন রানি। এর মাঝেই একদিন টের পান, তাকে বোকা বানানো সেই চোর প্রায় রাতেই ধৃষ্টতার সাথে তারই প্রাসাদে ঘুরে বেড়ায়। এমনকি দুঃসাহসী এই চোর একবার তার কক্ষেও ঢুকে পড়েছিলো। এরপর থেকেই সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বুদ্ধিমতী রানি।
আর সেই সুযোগ একদিন চলেও আসে। ধরা পড়ে যায় জেন। প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত রানি তাকে এমন এক শাস্তি দেন যা এক নিমেষেই জেনের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে যায় তার কৈশোর, তার সারল্য, তার সমস্ত প্রাণচঞ্চলতা।
আর তারপর সদা হাস্যোজ্জ্বল জেনের বয়স যেন হঠাৎ করেই অনেক বেড়ে যায়। দাঁতে দাঁত চেপে সে প্রতিজ্ঞা করে, এবার এমন কিছু চুরি করবে যা চুরি করার কথা কেউ এমনকি স্বপ্নেও কখনো ভাবেনি।
এবার একজন রানিকে চুরি করতে চায় জেন।
Language
Bengali
Pages
600
Format
Hardcover
Release
January 17, 2013
দ্য থিফ এবং দ্য কুইন অভ আটোলিয়া : দ্য কুইন'স থিফ (১+২)
দ্য থিফ : চুরির দায়ে জেল খাটতে থাকা জেনের কাছে মুক্তির বার্তা নিয়ে আসেন সুনিসের রাজপণ্ডিত। মুক্তি সে পাবে, তবে তার জন্য ওকে চুরি করতে হবে এমন এক রত্ন যার নাম কেবল কিংবদন্তীতেই পাওয়া যায়। আর সেই কিংবদন্তী অনুসারে, এই রত্ন চুরি করার ক্ষমতা রাখে কেবল চৌর্যবিদ্যায় অসাধারণ দক্ষতাসম্পন্ন কোনো চোর।
আর তারপর শুরু হয় হ্যামায়াথিদের রত্ন উদ্ধারের অভিযান। কিংবদন্তীর পেছনে ছুটতে থাকা জেন একসময় জানতে পারে সুনিসের রাজার প্রকৃত উদ্দেশ্য। জানতে পারে কেন এই রত্নটির প্রতি তার এত আগ্রহ!
কিন্তু জেন নিজে আসলে কী চায়, তা কি কেউ জানে?
দ্য কুইন অব অ্যাটোলিয়া : হ্যামায়াথিসের রত্ন চুরির ঘটনাটা মারাত্মক কুঠারাঘাত করে অ্যাটোলিয়ার রানির আত্মসম্মানে। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন রানি। এর মাঝেই একদিন টের পান, তাকে বোকা বানানো সেই চোর প্রায় রাতেই ধৃষ্টতার সাথে তারই প্রাসাদে ঘুরে বেড়ায়। এমনকি দুঃসাহসী এই চোর একবার তার কক্ষেও ঢুকে পড়েছিলো। এরপর থেকেই সুযোগের অপেক্ষায় থাকেন বুদ্ধিমতী রানি।
আর সেই সুযোগ একদিন চলেও আসে। ধরা পড়ে যায় জেন। প্রতিশোধের নেশায় উন্মত্ত রানি তাকে এমন এক শাস্তি দেন যা এক নিমেষেই জেনের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে যায় তার কৈশোর, তার সারল্য, তার সমস্ত প্রাণচঞ্চলতা।
আর তারপর সদা হাস্যোজ্জ্বল জেনের বয়স যেন হঠাৎ করেই অনেক বেড়ে যায়। দাঁতে দাঁত চেপে সে প্রতিজ্ঞা করে, এবার এমন কিছু চুরি করবে যা চুরি করার কথা কেউ এমনকি স্বপ্নেও কখনো ভাবেনি।