শমীতা দাশ দাশগুপ্ত। নামটা একটু ভাবাতে পারে আপনাকে। আসুন একটু পরিচয় করিয়ে দিই--- তিন দশকের বেশি আমেরিকা প্রবাসী পেশায় একজন শিক্ষক, গবেষক ও সমাজকর্মী। উত্তর আমেরিকার প্রথম দক্ষিণ এশীয় পারিবারিক নির্যাতন বিরোধী সংস্থা 'মানবী'র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ইংরেজিতে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা পাঁচটি হলেও বাংলাতে রহস্য গল্পের প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল আনন্দ পাবলিশার্স থেকে--- দ্বন্দ্ব। এরপর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লিখেছেন অজস্র রহস্য গল্প। এবার 'দ্য কাফে টেবল'-র হয়ে কলম ধরেছেন--- 'মৃত্যুর মুখ চেনা' বইতে।
ঠিক কী বলেছেন ভূমিকাতে আসুন দেখে নিই আমরা---
"গোয়েন্দা আর রহস্য গল্প আমার প্রিয় ধারা। এই ধারার কেন্দ্রে শুধু সমস্যা উপস্থাপন আর তার সমাধানের প্রচেষ্টাই নেই, রয়েছে মানবিক আবেগ, প্রতিদিনের প্রতিবন্ধকতা আর ব্যক্তিজীবনের বাধা-বিঘ্নের স্বীকৃতি, আর জীবনের ভঙ্গুরতা সম্পর্কে সচেতনতা। অর্থাৎ এক খণ্ড জীবনের প্রতিচ্ছবি।
‘মৃত্যুর মুখ চেনা’ তিনটি রহস্য গল্পের সমষ্টি। তিনটি গল্পই আমার অভিজ্ঞতা-ঝুলির মধ্যে ডুব দিয়ে উঠেছে। তিনটির গায়েই আমার কর্মজীবনে সঞ্চিত অভিজ্ঞতার ধুলো মাখা।"
--- শমীতা দাশ দাশগুপ্ত।
শমীতা দাশ দাশগুপ্ত। নামটা একটু ভাবাতে পারে আপনাকে। আসুন একটু পরিচয় করিয়ে দিই--- তিন দশকের বেশি আমেরিকা প্রবাসী পেশায় একজন শিক্ষক, গবেষক ও সমাজকর্মী। উত্তর আমেরিকার প্রথম দক্ষিণ এশীয় পারিবারিক নির্যাতন বিরোধী সংস্থা 'মানবী'র অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। ইংরেজিতে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা পাঁচটি হলেও বাংলাতে রহস্য গল্পের প্রথম বই প্রকাশিত হয়েছিল আনন্দ পাবলিশার্স থেকে--- দ্বন্দ্ব। এরপর বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় লিখেছেন অজস্র রহস্য গল্প। এবার 'দ্য কাফে টেবল'-র হয়ে কলম ধরেছেন--- 'মৃত্যুর মুখ চেনা' বইতে।
ঠিক কী বলেছেন ভূমিকাতে আসুন দেখে নিই আমরা---
"গোয়েন্দা আর রহস্য গল্প আমার প্রিয় ধারা। এই ধারার কেন্দ্রে শুধু সমস্যা উপস্থাপন আর তার সমাধানের প্রচেষ্টাই নেই, রয়েছে মানবিক আবেগ, প্রতিদিনের প্রতিবন্ধকতা আর ব্যক্তিজীবনের বাধা-বিঘ্নের স্বীকৃতি, আর জীবনের ভঙ্গুরতা সম্পর্কে সচেতনতা। অর্থাৎ এক খণ্ড জীবনের প্রতিচ্ছবি।
‘মৃত্যুর মুখ চেনা’ তিনটি রহস্য গল্পের সমষ্টি। তিনটি গল্পই আমার অভিজ্ঞতা-ঝুলির মধ্যে ডুব দিয়ে উঠেছে। তিনটির গায়েই আমার কর্মজীবনে সঞ্চিত অভিজ্ঞতার ধুলো মাখা।"
--- শমীতা দাশ দাশগুপ্ত।