'দুইটা সত্য আর একটা মিথ্যা'। ক্যাম্প নাইটিঙ্গেলের কেবিনে থাকতে এই খেলাটা সবসময়ে খেলত ভিভিয়ান, নাতালি, অ্যালিসন আর প্রথমবারের মতো ক্যাম্পিং করতে যাওয়া সবার ছোট এমা ডেভিস। কিন্তু সবকিছু শেষ হয়ে গেল এক রাতে। ঘুমের ঘোরে এমা দেখল, ওকে চুপ থাকতে ইশারা করে দরজাটা লাগিয়ে দিচ্ছে ভিভিয়ান। তারপর রাতের অন্ধকারে কোথায় যেন মিলিয়ে গেল ওরা তিনজন।
বর্তমানে নিউ ইয়র্কের একজন প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও সেই দুঃস্বপ্নময় স্মৃতিটা সবসময়েই তাড়া করে ফেরে এমাকে। তার বিশাল ক্যানভাস জুড়ে থাকে সেই ভয়াল অতীতের আভাস। একদিন ক্যাম্পের ধনশালী মালিকের নজরে পড়ে চিত্রকর্মগুলো। নতুন করে আবার চালু হওয়া ক্যাম্পটাতে এমাকে চিত্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দিতে অনুরোধ করে সে। ঘটনাটা নিয়ে তীব্র অনুশোচনা আর মানসিক চাপে ভোগা সত্ত্বেও, কিংবা এ থেকে পরিত্রাণ পেতেই হয়তো রাজি হয়ে যায় এমা।
পরিচিত কিছু মুখ আর অভিশপ্ত সেই লেকের পাশে কেবিনগুলো এখনো দাঁড়িয়ে আছে অবিকল। ছোটবেলায় যে কেবিনে ছিল, সেখানেই থাকতে দেয়া হয় ওকে। আচমকা সে আবিষ্কার করে, ক্যাম্পের একমাত্র সিকিউরিটি ক্যামেরাটা কেন যেন তাক করা আছে ওর কেবিনের দিকেই। ক্যাম্পের ভয়ানক অতীতের ব্যাপারে ভিভিয়ানের রেখে যাওয়া গুপ্ত সংকেতগুলো আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসতে থাকে। রহস্যের গভীরে যেতে যেতে অতীতের মিথ্যা আর বর্তমানের হুমকিগুলোর সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় এমার জীবন।
'দুইটা সত্য আর একটা মিথ্যা'। ক্যাম্প নাইটিঙ্গেলের কেবিনে থাকতে এই খেলাটা সবসময়ে খেলত ভিভিয়ান, নাতালি, অ্যালিসন আর প্রথমবারের মতো ক্যাম্পিং করতে যাওয়া সবার ছোট এমা ডেভিস। কিন্তু সবকিছু শেষ হয়ে গেল এক রাতে। ঘুমের ঘোরে এমা দেখল, ওকে চুপ থাকতে ইশারা করে দরজাটা লাগিয়ে দিচ্ছে ভিভিয়ান। তারপর রাতের অন্ধকারে কোথায় যেন মিলিয়ে গেল ওরা তিনজন।
বর্তমানে নিউ ইয়র্কের একজন প্রতিশ্রুতিশীল শিল্পী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করলেও সেই দুঃস্বপ্নময় স্মৃতিটা সবসময়েই তাড়া করে ফেরে এমাকে। তার বিশাল ক্যানভাস জুড়ে থাকে সেই ভয়াল অতীতের আভাস। একদিন ক্যাম্পের ধনশালী মালিকের নজরে পড়ে চিত্রকর্মগুলো। নতুন করে আবার চালু হওয়া ক্যাম্পটাতে এমাকে চিত্রশিক্ষক হিসেবে যোগ দিতে অনুরোধ করে সে। ঘটনাটা নিয়ে তীব্র অনুশোচনা আর মানসিক চাপে ভোগা সত্ত্বেও, কিংবা এ থেকে পরিত্রাণ পেতেই হয়তো রাজি হয়ে যায় এমা।
পরিচিত কিছু মুখ আর অভিশপ্ত সেই লেকের পাশে কেবিনগুলো এখনো দাঁড়িয়ে আছে অবিকল। ছোটবেলায় যে কেবিনে ছিল, সেখানেই থাকতে দেয়া হয় ওকে। আচমকা সে আবিষ্কার করে, ক্যাম্পের একমাত্র সিকিউরিটি ক্যামেরাটা কেন যেন তাক করা আছে ওর কেবিনের দিকেই। ক্যাম্পের ভয়ানক অতীতের ব্যাপারে ভিভিয়ানের রেখে যাওয়া গুপ্ত সংকেতগুলো আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসতে থাকে। রহস্যের গভীরে যেতে যেতে অতীতের মিথ্যা আর বর্তমানের হুমকিগুলোর সাথে মিলেমিশে একাকার হয়ে যায় এমার জীবন।